আজ বুধবার রাত ৯:৫১, ৫ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২০শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৪ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম-মহাসচিব, মামুনুল হক সম্প্রতি এক বক্তৃতায় বলেন, “বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সকল প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যর্থ ও অকার্যকর হয়ে গিয়েছিল। সচিবালয়, সংসদ ভবন, বঙ্গভবন, গণভবন—সবগুলোই অকার্যকর হয়ে গিয়েছিল, এবং একযোগে ষড়যন্ত্রের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছিল শাহাবাগ চত্তর।”
তিনি আরো উল্লেখ করেন, “আল্লামা আহমদ শফী তার দক্ষিণ হস্ত রাজপথে লড়াকু সৈনিক হিসেবে যুদ্ধ করেছেন এবং তার প্রধান সিপাহসালার আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী এর কাঁধে ভর করে গোটা বাংলাদেশে মুক্তির ডাক দিয়েছিলেন।”
মামুনুল হক বলেন, “২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের উত্থান না ঘটলে, শাহাবাগী ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বাধীন স্বাধীনতা বিরোধী চক্রান্তে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হয়ে পড়ত এবং দেশের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে নিমজ্জিত হত।”
তিনি আরও বলেন, “ইমরান এইচ সরকারদের কথায় বাংলাদেশের স্বাধীন পতাকা উঠতো নামতো, তাদের কথায় সচিবালয় বন্ধ বা খুলতো, এবং গোটা বাংলাদেশ তখন ব্যর্থ হয়ে ভিনদেশী বিকল্প চক্রের হাতে পরিচালিত হতো।”
মামুনুল হকের বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি হেফাজতে ইসলামের গুরুত্ব এবং তাদের আন্দোলনের ভূমিকা তুলে ধরেন, যা স্বাধীনতার জন্য একটি প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করেছিল বলে দাবি করেন।