আজ শনিবার সকাল ৮:৫২, ২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৬শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি
গণঅধিকার পরিষদের (জিওপি) সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুবই ভঙ্গুর। তিনি প্রশ্ন করেছেন, “যদি পুলিশকে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে মার খেতে হয়, তাহলে পুলিশ কীভাবে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখবে?”
ইনকিলাব মঞ্চ পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেছে। তাদের প্রথম দাবি হলো, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করা এবং ৯০ দিনের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তি করা। একই সঙ্গে, মিথ্যা ধর্ষণ মামলার অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্তকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে, যা তিনি অত্যন্ত যৌক্তিক দাবি হিসেবে তুলে ধরেছেন।
দ্বিতীয় দাবি হলো, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য মব তৈরি করে নিরস্ত্র পুলিশের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। নুরুল হক নুর উল্লেখ করেন, “আগে সরকার কার্যকর ছিল না, কিন্তু আমরা আন্দোলন চালিয়ে সরকারকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।”
তিনি ৩২ নম্বর ঘটনাকে মব জাস্টিস হিসেবে চিহ্নিত না করে, এটিকে জনগণের ঘৃণা হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, “এটি জনগণের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ,” এবং আরো বলেন, “বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান রয়েছে, তবে তার কিছু কর্মকাণ্ড জনগণের কাছে ঘৃণিত হয়ে ওঠে।” তিনি অভিযোগ করেন যে, শেখ মুজিব ভারতের জন্য হেজিমনি তৈরি করেছিলেন, যার ফলাফল আমরা ১৯৭৫ সালের ঘটনার মাধ্যমে দেখতে পেয়েছিলাম।